1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, যেন চাকরি চাইতে গিয়েছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা নির্দোষ ব্যক্তিদের নামে হওয়া মামলা আইন মেনে প্রত্যাহারের নির্দেশ জামালপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা অবমাননা সব সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা সম্ভব নয় : তারেক রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ সংস্কার কমিশনের জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ বনভোজনের বাস বিদ্যুতায়িত, গাজীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আইসিসির আবারও এমপি-মন্ত্রী হবো, হুংকারের পরেই জুতা নিক্ষেপ

নান্দাইলে কিশোরী ধর্ষণের ঘটনা সত্যতা পেলেও মামলা রেকর্ড করেনি পুলিশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

ময়মনসিংহের নান্দাইলে নবম শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রী (১৪) ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এলাকার কিছু মাতবর সালিস করে ধর্ষণের ঘটনাটি মীমাংসার চেষ্টা চালান। কিন্তু কিশোরীর বাবা সালিস না মেনে মঙ্গলবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) নান্দাইল থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা অভিযোগ তদন্ত করে প্রাথমিক সত্যতা পান। কিন্তু মামলাটি বুধবার রাতেও রেকর্ড করা হয়নি।

বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আকন্দ বলেন, ‘একজন পুলিশ কর্মকর্তা এলাকায় গিয়ে অভিযোগটি তদন্ত করেছেন। তবে এটি প্রেমঘটিত একটি বিষয়। তারপরও কিশোরী বা তাঁর পরিবার যদি ধর্ষণের অভিযোগে অনড় থাকে তাহলে মামলা রেকর্ড করা হবে।’

নান্দাইল উপজেলার গাঙ্গাইল ইউনিয়নের একটি গ্রামে ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীর বাড়ি। সে স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় নবম শ্রেণিতে পড়ে। কিশোরী ও তাঁর বাবা-মা ও ভাই বলেন, ১০ ফেব্রুয়ারি এই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মো. মনির মিয়া (১৯) পেশায় ইজিবাইকচালক। তিনি মেয়েটিকে উত্ত্যক্ত করতেন। পরে কিশোরীর বাবা মনিরের পরিবারকে বিচার দেন। এতে মনির ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, ১০ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে নয়টার দিকে কিশোরী তাঁর বাবাকে রাতের খাবার খেতে ডেকে আনার জন্য প্রতিবেশী চাচার বাড়ির দিকে বের হন। পথিমধ্যে মনির তাঁর পথ আগলে দাঁড়ান। একপর্যায়ে তাঁকে ধরে কাছাকাছি থাকা এক পুকুরপাড়ে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় কিশোরী কান্না শুরু করলে মনির তাঁকে বিয়ে করবেন বলে আশ্বাস দেন। এভাবে তখনকার মতো পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মনির ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। কিশোরী সেখান থেকে বাড়ি ফিরে ঘটনাটি পরিবারের সবাইকে জানায়।

পরদিন কিশোরীর পরিবার এলাকার গণ্যমান্যদের কাছে বিচার চাইলে এলাকার মাতবরেরা সালিস বসিয়ে ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন। তাঁরা কিশোরীর বাবাকে মামলা করতে বারণ করেন। কিন্তু সালিসের সিদ্ধান্ত না মেনে কিশোরীর বাবা নান্দাইল মডেল থানায় মামলার চেষ্টা করে পরে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেন।

এদিকে অভিযুক্ত মনির পলাতক। ফলে তাঁর বক্তব্য নেওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি