1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
২৯ দিনে এলো ৩১ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে আওয়ামী পরিবারের সন্তান ঘুষ না দেওয়ায় ৯১টি ফাইল আটকে রেখেছিলেন মাউশি রাজশাহীর ডিডি, প্রমাণ পেল দুদক ইউনূস সাহেব দয়া করে তাড়াতাড়ি নির্বাচনটা দেন : মির্জা ফখরুল গৌরীপুরে ইউপি চেয়ারম্যান অপসারণের দাবিতে ঝাড়ু মিছিল জামালপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার বিমান বাহিনীতে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান সংযোজনে সরকার সহযোগিতা করবে পাকিস্তানি যুদ্ধবিমান দেখে পালাল ভারতের ৪টি রাফাল যুদ্ধবিমান চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিতে চেম্বার আদালতে আবেদন ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’ বক্তব্যটি শেখ হাসিনার

শীতের পোশাকে জমে উঠেছে খুলনার ফুটপাত

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০

শীতের পোশাকে জমে উঠেছে খুলনার ফুটপাত

খুলনা প্রতিনিধি : শীত কড়া নাড়ছে। হঠাৎ ঠান্ডা পড়ায় প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন খুলনাবাসী। ফুটপাত ও বিপণিবিতানের ব্যবসায়ীরাও শীতের পোশাকের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। ক্রেতা সমাগম বাড়ছে মার্কেটগুলোতে। ফুটপাতের দোকানগুলোতে শীতের পোশাক কিনতে উপচেপড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। খুলনার নিক্সন মার্কেট, অভিজাত শপিং মল ও নিউমার্কেটসহ রব শপিং, সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, খুলনা বিপণিসহ সদরের বিভিন্ন মার্কেট, পিকচার প্যালেস ও ডাকবাংলো মোড়সহ আশপাশের এলাকার ফুটপাত, দৌলতপুরের আফসানা ম্যানশন, মোর্ত্তজা ম্যানশন, সাফিন ফ্যাশন, ডি-রেক্স, শিহাব ফ্যাশন, অমি শপিং মল, আঁচল ফ্যাশন, মেসার্স সংসার, সেফ অ্যান্ড সেভসহ ফুটপাতে শীতের কাপড়ের ব্যবসা বেশ জমে উঠেছে। বিপণিগুলোতে পুরুষ, মহিলাসহ শিশুদের সব বাহারি রঙ আর বিভিন্ন আধুনিক ডিজাইনের শীতের পোশাক তোলা হয়েছে।
শিহাব ফ্যাশনের মালিক এম.এম জসিম বলেন, ইতোমধ্যে রাতে বেশ শীত পড়তে শুরু করেছে। তাই দোকানে শিশু, মহিলা ও পুরুষদের জন্য রুচিশীল শীতের পোশাক তুলতে হয়েছে। ক্রেতার চাপ বাড়ছে, বেচাকেনায় ভালো সাড়া মিলছে।
হঠাৎ শীত পড়ায় শীতের পোশাকের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফুটপাতের দোকানগুলোতে ইতোমধ্যেই ক্রেতা সমাগম বাড়ছে। জমজমাট হয়ে উঠেছে বেচাকেনা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের কাপড়-চোপড় কেনার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ফুটপাতের দোকানগুলোতে ৮০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে শীতের নানা পোশাক।
ফুটপাতের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর জানান, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ বাজার থেকে বেলের সামগ্রী এনেছেন। এক বেলে ২০০ থেকে ৩০০টি কাপড় থাকে। যার দাম ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। তবে কাপড়ের ধরনের ওপর গাইটের দাম নির্ভর করে। এ বছর বেচাকেনা মোটামুটি ভালোই চলছে।
ব্যবসায়ী আমিনুল বলেন, আমি আগে শিশুদের ছোট হাফপ্যান্ট বিক্রি করতাম। হঠাৎ ঠান্ডা পড়ার কারণে দোকানে শিশুদের ফুলহাতা গেঞ্জি, ফুটপ্যান্ট, ট্রাউজারসহ মেয়েদের পোশাক তুলেছি। বেচাবিক্রি ভালো হচ্ছে।
দৌলতপুর ম্যাচিং কর্ণারের মালিক আবুল হোসেন বলেন, টুকটাক করে শাড়ি, থ্রিপিস, ওড়না বিক্রি করতেন। কিন্তু ঠান্ডার কারণে এখন তিনি তুলেছেন শীতের কম্বল, মেয়েদের সোয়েটার, ব্লেজারসহ শিশুদের পোশাক। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে পাতলা কম্বল বিক্রি হচ্ছে। শীতের কাপড়ের বেচাকেনাও সন্তোষজনক। তার দোকানে ১শ’ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা দামের শীতের কাপড় আছে।
কম্বল কিনতে আসা ক্রেতা তানিয়া খাতুন অভিযোগ করে বলেন, বাজারে কম্বলের দামে ভিন্নতা রয়েছে। একই কম্বল একেক দোকানে একেক দাম। শীতের শুরুতে কম্বলের দাম একটু বেশি নিচ্ছে।
শীতের কাপড় কিনতে আসা ক্রেতা দেবজানী ঘোষ অর্থি বলেন, ঠান্ডা পড়ায় শীতের পোষাক কিনতে এসেছি। এসব দোকানে সাধ্যের ভেতর অনেক ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায়। নতুন কাপড়ের দোকানে গরম কাপড়ের দাম একটু বেশি। কিন্তু পুরাতন কাপড়ের দোকানে কম মূল্যে তা পাওয়া যায়। দামও হাতের নাগালে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি