1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
এখনও আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম: গয়েশ্বর সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে বিয়ে, ৪ প্রতারক গ্রেপ্তার কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়: আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ২১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা জোবাইদা রহমানের নিরাপত্তার নামে প্রতিবেশীদের অসুবিধা চান না তারেক রহমান পত্রিকা থেকে কাটা টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি আইনজীবীকে দিলেন হাজি সেলিম, পুলিশকে ধমক ঈশ্বরগঞ্জে ১৩ কেজি গাঁজাসহ আটক ২ সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ : সিইসি মেয়র হতে মুফতি ফয়জুল করীমের করা মামলা খারিজ ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা চিকিৎসকের সাথে দেখা করতে পারবেন না

আজ ৪ ডিসেম্বর ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবস

শফিকুল ইসলাম, জামালপুর
  • আপডেট : সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

৪ ডিসেম্বর ১৯৭১। ধানুয়া কামালপুর মুক্ত দিবস আজ। আজকের এই দিনেই মুক্তিবাহিনীর কাছে পরাজিত হয় পাক হানাদাররা, শত্রুমুক্ত হয় ধানুয়া কামালপুর, ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলাদেশে পতাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ১১নং সেক্টরের ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এই সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর থেকে ২ কিলোমিটার অদূরে ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জ থানায়। আর সীমান্তের এ পারেই ধানুয়া কামালপুরে ছিল পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর শক্তিশালী ঘাটি। রণকৌশলের দিক থেকে তাই মুক্তিযোদ্ধাদের নিকট ধানুয়া কামালপুর ঘাটি দখলে নেয়া ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কামালপুর বিজয়ের লক্ষ্যে একাত্তরের ১১ নভেম্বর পাক সেনাদের শক্তিশালি ঘাটিতে আক্রমন শুরু করে মুক্তিযোদ্ধারা। মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে এই ঘাটির হানাদারররা। ২৩ দিন অবরুদ্ধ থাকার পর ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় হানাদার বাহিনীর গ্যারিসন অফিসার আহসান মালিকের নেতৃত্বে ১৬২ জন সৈন্যের একটি দল যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসর্মপন করতে বাধ্য হয়। শত্রুমুক্ত হয় ধানুয়া কামালপুর।

১১নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কর্ণেল আবু তাহের বীর উত্তম। এই সেক্টরে মুক্তিযোদ্ধা ছিলো ২২ হাজার। ধানুয়া কামালপুর রণাঙ্গনে ক্যাপ্টেন সালাহ উদ্দিনসহ শহীদ হয় ১৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। নিহত হয় ৪৯৭ জন শত্রু সেনা। যুদ্ধে আহত হয় সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল আবু তাহের।

মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঐতিহাসিক স্মৃতি রয়েছে ধানুয়া কামালপুর রনাঙ্গনে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি