1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, যেন চাকরি চাইতে গিয়েছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা নির্দোষ ব্যক্তিদের নামে হওয়া মামলা আইন মেনে প্রত্যাহারের নির্দেশ জামালপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা অবমাননা সব সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা সম্ভব নয় : তারেক রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ সংস্কার কমিশনের জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ বনভোজনের বাস বিদ্যুতায়িত, গাজীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আইসিসির আবারও এমপি-মন্ত্রী হবো, হুংকারের পরেই জুতা নিক্ষেপ

এনআইডি স্বরাষ্ট্রের অধীনে নিলে করার কিছু নেই: ইসি রাশেদা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০২২

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে নিয়ে গেলে কিছু করার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা।

সোমবার (১০ অক্টোবর) মন্ত্রিসভায় এনআইডি হস্তান্তরে আইনের সংশোধনীর ওপর আলোচনার পর এমন বক্তব্য এসেছে নির্বাচন কমিশন থেকে।

মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছেন, এনআইডি হস্তান্তর নিয়ে ইসির আপত্তির বিষয়টি বৈঠকে পয়েন্ট আউট হয়নি। একইসঙ্গে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, আইনের সংশোধন হলে জন্মের সঙ্গে সঙ্গে এনআইডি হয়ে যাবে। এটা যত তাড়াতাড়ি করা হবে। এটা হবে ন্যাশনাল আইডি। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন তারা যদি মনে করে এখান থেকে তথ্য নিয়ে তাদের কাজ হবে তারা নিতে পারবে। আর যদি মনে করে আলাদা ডাটা তৈরিও করতে পারবে। এটা তাদের বিষয়। এটা এখানে আলোচনায় আসেনি।

তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় আনা আইনটির খসড়া পুনঃমূল্যায়নের জন্য আবারও মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে। হয়তো আর এক মাস সময় লাগবে। এ আইন পাস হলে জন্মের পরপরই ইউনিক আইডি দেওয়া হবে। পরে এটিই তার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হবে। তবে নতুন আইন পাসের আগ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনই (ইসি) জাতীয় পরিচয়পত্রের কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করবে।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা নির্বাচন ভবনে তার দফতরে বলেন, কমিশনের আসলে উদ্যোগ নেওয়ার স্কোপ নেই। এ প্রক্রিয়া আমাদের সময়ে শুরু হয়নি। আমরা এন্ডিং অবস্থায় পাচ্ছি। বিষয়টা পুরোটাই সরকারের পলিসির ব্যাপার। আমি বলবো না ভালো হবে বা মন্দ হবে। যাওয়ার বিষয়টা আমাদের সময়ে কিছুই হয়নি। যা কিছু ঘটার আগেই ঘটে গেছে।

এদিকে গত ৮ অক্টোবর জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উদ্ভূত পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, হইচই করাটা তাদের (ডিসি-এসপি) ঠিক হয়নি। এটা সত্য কথা। পরিবেশটা তৈরি হওয়াটা কোনোভাবেই ঠিক হয়নি। সাময়িকভাবে বলবো মনে একটু খারাপ লাগছে। বিব্রত তো বটেই কারণ ও রকম একটা ঘটনা কে চায়? মাথার মধ্যেই তো আনতে পারিনি। ও রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি হবে। যেটা গেছে ওটা নিয়ে আমরা এত বিচলিত না। বিচলিত হওয়ার কোনো কারণ আছে বলে আমি মনে করি না।

ওইদিনের বৈঠকে ডিসি-এসপিরা জ্বালানি ব্যয় খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রসঙ্গ তুললে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান উষ্মা প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে গাইবান্ধা-৫ উপ-নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আচরণবিধি প্রতিপালনে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করার বিষয়টি তুলে ধরেন। প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের অনেকে এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে হইচই করতে থাকেন। এক পর্যায়ে এ কমিশনার ডায়াস ছেড়ে নিজ আসনে ফিরে যান।

রাশেদা সুলতানা বলেন, এটা নিয়েই গোটা দেশ মাতামাতি। সবাই এটা নিয়ে সোচ্চার। যে উত্তপ্ত হয়েছিল হয়তো কথার প্রক্ষেপনটা তাদের ভালো লাগেনি, আমার কাছে মনে হয়েছে। যে প্রসঙ্গ নিয়ে হঠাৎ উত্তেজনাকর অবস্থার সৃষ্টি হলো প্রসঙ্গগুলো যে খুব মিথ্যে তা কিন্তু না। প্রসঙ্গগুলো যে আমাদের সমাজে নেই তা কিন্তু না। প্রসঙ্গগুলো সত্য। হয়তো বলার ধরণটা তারা নিতে পারেননি। একটা বিচ্ছিন্ন বিষয় নিয়ে রিঅ্যাক্ট করার মানেই এ না যে ওনারা সার্বিক দায়িত্ব থেকে সরে যাবেন। ওনারা বলেছেন ইসি যেভাবে নির্দেশনা দেবেন সেভাবে কাজ করবেন। বিচ্ছিন্ন বিষয়ের জন্য তারা আমাদের সহযোগিতা করবে না এটা আমি বিশ্বাস করি না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি