1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আসছে নতুন বৃষ্টিবলয়, কৃষকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তনেও সঙ্গে থাকার বার্তা জাপানের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রধান কৌঁসুলি ঢাকায় আসছেন ২৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন থেকে নামিয়ে ফেলা হয় শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি শেখ হাসিনার ছবিতে ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’, ছাত্রদল কর্মীদের বেধড়ক পেটাল ছাত্রলীগ পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবে ১৮ হাজার ১৪৯ জন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার বিষয়ে নির্দেশনা আদালত দেবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন সেইলরের ব্র‍্যান্ড এম্বাসেডর হলেন তারকা জুটি সিয়াম আহমেদ ও বিদ্যা সিনহা মিম মন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, যেন চাকরি চাইতে গিয়েছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় প্রভাবশালী ঠিকাদার জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রোববার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ ছামিদুল ইসলাম এ রায় দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এই আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর সালাহউদ্দিন হাওলাদার।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া অপর সাতজন হলেন—দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন, আমিনুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম ও জাহিদুল ইসলাম।

রায় ঘোষণার আগে আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

তিন বছর আগে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিজ কার্যালয়ে সাত দেহরক্ষীসহ শামীম গ্রেপ্তার হন। তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, অর্থ পাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোট চারটি মামলা হয়। এখন তাঁর বিরুদ্ধে তিনটি মামলা চলমান।

গ্রেপ্তারের আগে শামীম কখনো নিজেকে যুবলীগের সমবায় বিষয়ক সম্পাদক পরিচয় দিতেন। আবার কখনো পরিচয় দিতেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হিসেবে। তিনি চলতেন সামনে-পেছনে সাতজন সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে। গণপূর্ত অধিদপ্তরের বড় কাজের প্রায় সবই ছিল তাঁর প্রতিষ্ঠানের কবজায়।

২০২০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি অস্ত্র মামলায় শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর শামীমসহ তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় র‍্যাব। ২০২০ সালের ২ জানুয়ারি অভিযোগপত্র আমলে নেন আদালত।

অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, শামীম একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়ার ব্যবসায়ী। তাঁর দুষ্কর্মের সহযোগীরা উচ্চ বেতনভোগী। তাঁরা অস্ত্রের লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে প্রকাশ্যে তা বহন ও প্রদর্শন করেছেন। এর মাধ্যমে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করে টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি করে আসছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি