সপ্তম ধাপে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার নয়টি ইউনিয়নে সোমবার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪৬ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৯৪ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এখানে এবার দলীয় প্রতীক ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় সূত্রে প্রাপ্ত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী ইটনা সদর ইউনিয়নে সোহাগ মিয়া (চশমা) ৫ হাজার ১১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উমর ফারুক (অটোরিকশা) পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৭৫ ভোট।
চৌগাংগা ইউনিয়নে ছাইফুল ইসলাম (ঢোল) ২ হাজার ৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তোফায়েল আহমেদ (চশমা) পেয়েছেন ১ হাজার ৮৮২ ভোট।
এলংজুরী ইউনিয়নে রুবেল মিয়া (মোটরসাইকেল) ২ হাজার ৩০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল হাই (দুটি পাতা) পেয়েছেন ১ হাজার ৮২২ ভোট।
মৃগা ইউনিয়নে দারুল ইসলাম (ঘোড়া) ৪ হাজার ৩৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল করিম (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ২৩৩ ভোট।
জয়সিদ্ধি ইউনিয়নে মনির উদ্দিন (চশমা) ৪ হাজার ৩১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নূরু মিয়া (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৬ ভোট।
বাদলা ইউনিয়নে আদিলুজ্জামান ভূঞা (আনারস) ৪ হাজার ৪৪ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মান্নান (চশমা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৭৮ ভোট।
বড়িবাড়ি ইউনিয়নে আবদুস ছাত্তার (আনারস) ১ হাজার ৬৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হারিছ উদ্দিন (অটোরিকশা) পেয়েছেন ১ হাজার ৫৪৩ ভোট।
ধনপুর ইউনিয়নে প্রদীপ কুমার দাস (ঘোড়া) ৩ হাজার ৯৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হর নাথ দাস (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৬৯ ভোট এবং রায়টুটী ইউনিয়নে মোহাম্মদ এনামুল হক খান মিল্কী (ঘোড়া) ৫ হাজার ৭০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফয়ছুল কবীর মনোয়ার হুসেন মিলকী (আনারস) পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৩ ভোট।