1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, যেন চাকরি চাইতে গিয়েছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা নির্দোষ ব্যক্তিদের নামে হওয়া মামলা আইন মেনে প্রত্যাহারের নির্দেশ জামালপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা অবমাননা সব সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা সম্ভব নয় : তারেক রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ সংস্কার কমিশনের জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ বনভোজনের বাস বিদ্যুতায়িত, গাজীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আইসিসির আবারও এমপি-মন্ত্রী হবো, হুংকারের পরেই জুতা নিক্ষেপ

শেরপুরে স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

শেরপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে আলমগীর হোসেন (৪০) নামে এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা জরিমানাও অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া।

মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে শেরপুরের জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ আল-মামুন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ে আলমগীরের ভাবি রাবিয়া বেগমকে (৩৫) বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। আলমগীর হোসেন শ্রীবরদী উপজেলার বিলভরট গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৯ মার্চ রাতে আলমগীর হোসেনের বসতঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় স্ত্রী জান্নাত বেগমের (২৫) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় পরদিন শ্রীবরদী থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজু হলেও পরবর্তীতে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের মতামতে বলা হয়, তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এরপর জান্নাতের বাবা পার্শ্ববর্তী ভায়াডাঙা বানিয়াপাড়া গ্রামের জাম্বিল মিয়া বাদী হয়ে ৩ মে আলমগীর হোসেনকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

পরবর্তীতে আলমগীর গ্রেফতার হলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তিনি জানান, পরকীয়া সম্পর্কের কারণে ভাবি রাবিয়া বেগমের সহযোগিতায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন আলমগীর। পরে তদন্ত শেষে শ্রীবরদী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন একই বছরের ৩০ নভেম্বর দেবর-ভাবির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

বিচারিক পর্যায়ে সংবাদদাতা বাদী, জবানবন্দি গ্রহণকারী ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ ২১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি