1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
২৯ দিনে এলো ৩১ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে আওয়ামী পরিবারের সন্তান ঘুষ না দেওয়ায় ৯১টি ফাইল আটকে রেখেছিলেন মাউশি রাজশাহীর ডিডি, প্রমাণ পেল দুদক ইউনূস সাহেব দয়া করে তাড়াতাড়ি নির্বাচনটা দেন : মির্জা ফখরুল গৌরীপুরে ইউপি চেয়ারম্যান অপসারণের দাবিতে ঝাড়ু মিছিল জামালপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার বিমান বাহিনীতে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান সংযোজনে সরকার সহযোগিতা করবে পাকিস্তানি যুদ্ধবিমান দেখে পালাল ভারতের ৪টি রাফাল যুদ্ধবিমান চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিতে চেম্বার আদালতে আবেদন ‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’ বক্তব্যটি শেখ হাসিনার

খালের ওপর সেতুটি ৩৬ বছরেও কাজে আসেনি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২২

খালের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি সেতু। কোন প্রতিষ্ঠান কবে সেতুটি নির্মাণ করেছে, এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্য সরকারি দপ্তর থেকে পাওয়া যায়নি। তবে এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিরা বলেন, সেতুর ‘বয়স’ অন্তত ৩৬ বছর তো হয়েছেই। তবে এত দিন পেরিয়ে গেলেও সেতুটি এক দিনের জন্যও স্থানীয় মানুষের কাজে আসেনি। কারণ, সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক নেই।

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার গাইবান্ধা ইউনিয়নের মালপাড়া খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। এ সেতুর কারণে বর্ষাকালে ১০ গ্রামের মানুষকে যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তবে শুকনা মৌসুমে পায়ে হেঁটে যাতায়াত করা যায়।

সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, মালপাড়া খালের ওপর নির্মিত সেতুর দুই পাশে কোনো সংযোগ রাস্তা নেই। শুকনা মৌসুম হওয়ায় খালে পানি না থাকায় লোকজন নিচ দিয়ে চলাচল করছে।

গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খালে পানি থাকলে স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগে পড়ে। কয়েক কিলোমিটার ঘুরে তাদের যাতায়াত করতে হয়। নাপিতেরচর, মরাবন, মালপাড়া, ডাকপাড়া, আদর্শগ্রাম, চন্দনপুর, ফুলারচরসহ ১০ গ্রামের মানুষ বর্ষাকালে এ খাল পার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করেন।

নাপিতেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র সুমন মিয়া বলেন, শুকনা মৌসুমে ভালোভাবে স্কুলে যাতায়াত করা যায়। কিন্তু বর্ষা মৌসুমে এক কিলোমিটার পথ ঘুরে যাতায়াত করতে হয়। সেতুর দুই পাশে মাটি দিয়ে ভরাট করা হলে সাইকেল নিয়ে চলাচল করা যাবে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজ মাহমুদ বলেন, ১৯৮৫ সালের দিকে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সংযোগ সড়ক নির্মাণ না করায় তাঁদের ভোগান্তি কমেনি।

ইসলামপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মেহেদি হাসান বলেন, ওই সেতু সম্ভবত স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নির্মাণ করেছিল। সেতুটি বেশ উঁচু। বর্ষা মৌসুমে দুই পাশে মাটি থাকবে না মনে হয়।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আমিনুল হক মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। ফলে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো কথা বলেননি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি