1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ইসরায়েলকে নিশানা করে ফাত্তাহ-১ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান: আইআরজিসি ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের আত্মরক্ষার কৌশল শেখাতে কোর্স চালু করল চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ ইসরায়েল-ইরান সংঘাত নিয়ে প্রথমবারের মতো মুখ খুললেন চীনের প্রেসিডেন্ট সীমান্তে টিকটক করতে গিয়ে বিএসএফের হাতে আটক ২ কলেজ শিক্ষার্থী তেহরানে বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সরকার, কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সামনে বিক্ষোভ ইশরাক বললেন, উপদেষ্টা সজীব শপথ ভেঙেছেন, পদত্যাগ দাবি ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের আগুনে ‘ঘি ঢেলেছেন’ ট্রাম্প: চীন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কীভাবে কাজ করে এবং কত দূর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে

আজ দুর্গাপুর মুক্ত দিবস

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১

আজ ৬ ডিসেম্বর দুর্গাপুর মুক্তদিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলার দামাল ছেলেরা ভারতীয় মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মধ্যদিয়ে নেত্রকোণার সীমান্তবর্তী দুর্গাপুরকে মুক্ত করেছিল। নানা আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছেন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহেদ জানান, পাক হানাদার বাহিনীর মেজর সুলতানের নেতৃত্বে দুর্গাপুরের বিরিশিরিতে একটি শক্তিশালী পাকসেনা ঘাঁটি গড়ে উঠেছিল। এখানে বসেই পাক সেনারা বাংলার কুখ্যাত দালাল, আলবদর, রাজাকারদের সহযোগিতায় নিয়ন্ত্রন করতো দুর্গাপুর ও কলমাকান্দার সীমান্ত এলাকা গুলো। সেই সাথে বুদ্ধিজীবি মানুষদের ধরে এনে রাতের আঁধারে বিরিশিরির বধ্যভূমিতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হতো।

যাদের সর্ব প্রথম হত্যা করা হয়েছিল তাদের মধ্যে নেত্রকোনা সরকারি কলেজের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক শহীদ আরজ আলী, এমকেসিএম পাইলট সরকারী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল আওয়াল, দুর্গাপুরের তদানিন্তন এমএনএ পুরাকান্দুলিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা গৌরাঙ্গ চন্দ্র সাহা, কুল্লাগড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আলী হোসেন ও আশুতোষ সান্যাল, সুসং ডিগ্রি কলেজের ছাত্র দিলদার হোসেন, কৃষক ইমাম হোসেন, বিল্লাল হোসেন, ছোট্রনী সহ নাম অজানা আরো অনেককেই হত্যা করা হয়েছিল। এছাড়া ৫ মে গাঁওকান্দিয়া গ্রামে ১৯ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এক সাথে হত্যা করেছিলো পাক সেনারা।

বিজয়পুর সংলগ্ন স্থানে বাংলার সোনার ছেলে মুক্তিবাহিনীরা একটি ব্রাস ফায়ারে ১০ জন পাক সেনাকে হত্যা করে আনন্দ উল্লাসে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারণ করে এগিয়ে আসতে থাকলে ওঁৎ পেতে থাকা পাক সেনাদের গুলিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ বিশ্বাস শহীদ হয়েছেন। তারই নামানুসারে দুর্গাপুর সদরে নির্মিত হয় দুর্গাপুর শহীদ সন্তোষ পার্ক, দুর্গাপুরের মানুষ আজ তাঁদের স্বরণ করতে নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি