1. najmush71@gmail.com : admin : Najmush Shakeer
  2. munir2002lubnan@gmail.com : Munirul Huq Khan : Munirul Huq Khan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার ছবিতে ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’, ছাত্রদল কর্মীদের বেধড়ক পেটাল ছাত্রলীগ পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবে ১৮ হাজার ১৪৯ জন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার বিষয়ে নির্দেশনা আদালত দেবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সিইসি ও চার কমিশনার শপথ নিলেন সেইলরের ব্র‍্যান্ড এম্বাসেডর হলেন তারকা জুটি সিয়াম আহমেদ ও বিদ্যা সিনহা মিম মন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, যেন চাকরি চাইতে গিয়েছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা নির্দোষ ব্যক্তিদের নামে হওয়া মামলা আইন মেনে প্রত্যাহারের নির্দেশ জামালপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় পতাকা অবমাননা সব সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা সম্ভব নয় : তারেক রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ সংস্কার কমিশনের

কেন্দুয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৯

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় জলমহালের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে এক ব্যক্তির ঘরবাড়িও।

রোববার (১৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের চিতলিয়া গ্রামে মৌজা চিতলিয়া সমাজ কল্যাণ সমিতির দুই পক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে সমিতির নামে ইজারা নেওয়া ভাগাতিয়া বিলের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে রোববার সকালে হিরণ মিয়া ও হামিদ মিয়া গ্রুপের সঙ্গে আতাউর রহমান সোহেল গ্রুপের কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় ওই গ্রামের আব্দুল লতিফ বিষয়টি প্রতিবাদ করলে তার বাড়িঘর ভাঙচুর করে তাকে মারধর করা হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

এতে ওই গ্রামের সোহেল গ্রুপের হাবিবুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান, রঙ্গু মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (৪০) ও মিয়া বক্সের ছেলে বাবুল মিয়া (৩৫) এবং হামিদ গ্রুপের হামিদ মিয়া (৬৫) তার ছেলে হৃদয় মিয়া (২৫), আ. ছাত্তারের ছেলে সন্ধান মিয়াসহ (৩০) উভয়পক্ষের অন্তত ১৯ জন আহত হন। তাদের কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, সমিতির কয়েক কোটি টাকাসহ অনেক জমি জমা আছে। সমিতির নামে প্রায় ৭৩ লাখ টাকা দিয়ে একটি জলমহাল ইজারা নিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে একটি পক্ষ। এ নিয়ে ৩০ বছরে তিনটি খুনের ঘটনাও ঘটেছে। বর্তমানেও পরিস্থিতি খুব অশান্ত। যে কোনো সময় বড় ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।

কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজি শাহ নেওয়াজ বলেন, স্থানীয় একটি সমবায় সমিতির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১৯ জন আহত হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২৩ আঙ্গর টিভি